The Testimony of the Qur’an

“The Qur’an teaches that the scriptures of the Jews and Christians have been changed”

The Qur’an says many good things about the scriptures of the Jews and Christians:

وَلْيَحْكُمْ أَهْلُ الإِنجِيلِ بِمَا أَنزَلَ اللّهُ فِيهِ وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللّهُ فَأ ُوْلَـئِكَ هُمُ الْفَاسِقُونَ
“You judge the people of the Gospel according to what Allah has sent down.

Bible Changed?

“The Qur’ān teaches that the Jewish and Christian Scriptures were changed”

In several places, the Qur’ān criticizes the Jews (not Christians) for how they misuse their scriptures, accusing them of perverting ( حُيَرِّفُونَهُ – 2:75), concealing (6:61, 2:140) twisting their tongues when they read ( يَلْؤنَ السِنَتَهُم – 3:78) and even changing the words from their right places ( حُيَرِّفُونَ الكَلِمَ عَنْ مَوَاضِعِهِ – 5:12-14) when they quote scripture.…

Tawrat and Injil lost?

The Torah and Gospel had been lost before Muhammad’s time”

The Qur’ān clearly says that the genuine Torah and Gospel was with the Jews at the time of Muhammad, literally “between their hands” (بَيْنَ يَدَيْهِ, bain yadaihi) (9:111).…

Kitabul Muqaddas App Support

We would love to hear your feedback on our app!

ইঞ্জিল শরিফে সুসংবাদের কথা

ঈসা মসীহের আত্ম-কুরবানির মধ্যে দিয়ে আমরা যে পাপের শাস্তির ক্ষমা পেয়ে নাজাত পায় সেটা নিম্ন ১২৩টি আয়াতে লেখা আছে:

  1. “মনে রেখো, ইব্‌নে-আদম সেবা পেতে আসেন নি বরং সেবা করতে এসেছেন এবং অনেক লোকের মুক্তির মূল্য হিসাবে তাদের প্রাণের পরিবর্তে নিজের প্রাণ দিতে এসেছেন।” (মথি ২০:২৮)
  2. “মনে রেখো, ইব্‌নে-আদম সেবা পেতে আসেন নি বরং সেবা করতে এসেছেন এবং অনেক লোকের মুক্তির মূল্য হিসাবে তাদের প্রাণের পরিবর্তে নিজের প্রাণ দিতে এসেছেন।” (মার্ক ১০:৪৫)
  3. “পিতা যেমন মৃতদের জীবন দিয়ে উঠান ঠিক তেমনি পুত্রও যাকে ইচ্ছা করেন তাকে জীবন দেন।” (ইউহোন্না ৫:২১)
  4. “পিতা কারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচারের ভার পুত্রকে দিয়েছেন,” (ইউহোন্না ৫:২২)
  5. “আমি আপনাদের সত্যিই বলছি, আমার কথা যে শোনে এবং আমাকে যিনি পাঠিয়েছেন তাঁর কথায় ঈমান আনে, তার অনন্ত জীবন আছে। তাকে দোষী বলে স্থির করা হবে না; সে তো মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়ে গেছে।” (ইউহোন্না ৫:২৭)
  6. “পিতা পুত্রকে মানুষের বিচার করবার অধিকার দিয়েছেন, কারণ তিনি ইব্‌নে-আদম।” (ইউহোন্না ১১:২৫)
  7. “ঈসা মার্থাকে বললেন, আমিই পুনরুত্থান ও জীবন। যে আমার উপর ঈমান আনে সে মরলেও জীবিত হবে।” (” ইউহোন্না ৫:২৪)
  8. “কাইয়াফা যে নিজে থেকে এই কথা বলেছিলেন তা নয় কিন্তু তিনি ছিলেন সেই বছরের মহা-ইমাম। সেইজন্য তিনি ভবিষ্যতের কথা বলেছিলেন যে, ইহুদী জাতির জন্য ঈসাই মরবেন।” (ইউহোন্না ১১:৫১)
  9. “আমাকে যখন মাটি থেকে উঁচুতে তোলা হবে তখন আমি সবাইকে আমার কাছে টেনে আনব।” (ইউহোন্না ১২:৩২)
  10. “এই কাইয়াফাই ইহুদী নেতাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, গোটা জাতির বদলে বরং একজনের মৃত্যু হওয়াই ভাল।” (ইউহোন্না ১৮:১৪)
  11. “এঁরা খুবই বিরক্ত হয়েছিলেন, কারণ পিতর ও ইউহোন্না লোকদের শিক্ষা দিচ্ছিলেন এবং ঈসার মধ্য দিয়ে মৃতদের আবার জীবিত হয়ে উঠবার বিষয় তবলিগ করছিলেন।” (প্রেরিত ৪:২)
  12. “আল্লাহ্ মানুষকে এখন শরীয়ত ছাড়াই কেমন করে ধার্মিক বলে গ্রহণ করেন তা প্রকাশিত হয়েছে। তৌরাত শরীফ ও নবীদের কিতাব সেই বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন।” (রোমীয় ৩:২১)
  13. “যারা ঈসা মসীহের উপর ঈমান আনে তাদের সেই ঈমানের মধ্য দিয়েই আল্লাহ্ তাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করেন। ইহুদী ও অ-ইহুদী সবাই সমান,” (রোমীয় ৩:২২)
  14. “কিন্তু মসীহ্ ঈসা মানুষকে গুনাহের হাত থেকে মুক্ত করবার ব্যবস্থা করেছেন এবং সেই মুক্তির মধ্য দিয়েই রহমতের দান হিসাবে ঈমানদারদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়।” (রোমীয় ৩:২৪)
  15. “আল্লাহ্ প্রকাশ করেছিলেন যে, যারা ঈমান আনে তাদের জন্য ঈসা মসীহ্ তাঁর রক্তের দ্বারা, অর্থাৎ তাঁর জীবন-কোরবানীর দ্বারা তাঁকে সন্তুষ্ট করেছেন। এইভাবেই আল্লাহ্ দেখিয়েছেন, যদিও তিনি তাঁর স্যেগুণের জন্য মানুষের আগেকার গুনাহের শাস্তি দেন নি তবুও তিনি ন্যায়বান।” (রোমীয় ৩:২৫)
  16. “তিনি যে ন্যায়বান তা তিনি এখন দেখিয়েছেন যেন প্রমাণ হয় যে, তিনি নিজে ন্যায়বান এবং যে কেউ ঈসার উপর ঈমান আনে তাকেও তিনি ধার্মিক বলে গ্রহণ করেন।” (রোমীয় ৩:২৬)
  17. “আমাদেরও লক্ষ্য করে লেখা হয়েছে। আমাদের ঈমানের জন্য আল্লাহ্ আমাদেরও ধার্মিক বলে ধরবেন, কারণ যিনি আমাদের হযরত ঈসাকে মৃত্যু থেকে জীবিত করেছিলেন আমরা তাঁরই উপর ঈমান এনেছি।” (রোমীয় ৪:২৪)
  18. “আমাদের গুনাহের জন্য ঈসাকে মৃত্যের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল এবং আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করবার জন্য তাঁকে মৃত্যি থেকে জীবিত করা হয়েছিল।” (রোমীয় ৪:২৫)
  19. “আমাদের গুনাহের জন্য ঈসাকে মৃত্যের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল এবং আমাদের ধার্মিক বলে গ্রহণ করবার জন্য তাঁকে মৃত্যি থেকে জীবিত করা হয়েছিল।” (রোমীয় ৪:২৫)
  20. “যখন আমাদের কোন শক্তিই ছিল না তখন ঠিক সময়েই মসীহ্ আল্লাহ্‌র প্রতি ভয়হীন মানুষের জন্য, অর্থাৎ আমাদের জন্য প্রাণ দিলেন।” (রোমীয় ৫:৬)
  21. “কিন্তু আল্লাহ্ যে আমাদের মহব্বত করেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা গুনাহ্ গার থাকতেই মসীহ্ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।” (রোমীয় ৫:৮)
  22. “আমরা যখন আল্লাহ্‌র শত্রু ছিলাম তখন তাঁরই পুত্রের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তাঁর সংগে আমাদের মিলন হয়েছে। এইভাবে মিলন হয়েছে বলে মসীহের জীবন দ্বারা আমরা নিশ্চয়ই নাজাত পাব।” (রোমীয় ৫:১০)
  23. “কিন্তু আদমের গুনাহ্ যে রকম, আল্লাহ্‌র বিনামূল্যের দান সেই রকম নয়। যখন একজন লোকের গুনাহের ফলে অনেকে মরল তখন আল্লাহ্‌র রহমতের এবং আর একজন মানুষের দয়ার মধ্য দিয়ে যে দান আসল, তা সেই অনেকের জন্য আরও কত না বেশী করে উপ্‌চে পড়ল!

ইঞ্জিল শরিফে ঈসা মসীহের মৃত্যু

ঈসা মসীহ যে ক্রুশে মারা গেলেন এটা নিচের ১৩০টি আয়াতে পাওয়া যায়:

  1. “যখন তাঁরা সেই পাহাড় থেকে নেমে আসছিলেন তখন ঈসা তাঁদের এই হুকুম দিলেন, “তোমরা যা দেখলে, ইব্‌নে-আদম মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে না ওঠা পর্যন্ত তা কাউকে বোলো না।” (মথি ১৭:৯)
  2. “দেখ, আমরা জেরুজালেমে যাচ্ছি। সেখানে ইব্‌নে-আদমকে প্রধান ইমামদের ও আলেমদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হবে।” (মথি ২০:১৯)
  3. “তাঁরা তাঁর বিচার করে তাঁকে মৃত্যুর উপযুক্ত বলে স্থির করবেন। তাঁরা তাঁকে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করবার জন্য এবং চাবুক মারবার ও ক্রুশের উপরে হত্যা করবার জন্য অ-ইহুদীদের হাতে দেবেন; পরে তৃতীয় দিনে তিনি মৃত্যে থেকে জীবিত হয়ে উঠবেন।” (মথি ২০:১৮)
  4. “মনে রেখো, ইব্‌নে-আদম সেবা পেতে আসেন নি বরং সেবা করতে এসেছেন এবং অনেক লোকের মুক্তির মূল্য হিসাবে তাদের প্রাণের পরিবর্তে নিজের প্রাণ দিতে এসেছেন।” (মথি ২০:২৮)
  5. “সেইজন্য হুকুম দিন যেন তিন দিন পর্যন্ত কবরটা পাহারা দেওয়া হয়। না হলে তাঁর সাহাবীরা হয়তো এসে তাঁর লাশটা চুরি করে নিয়ে গিয়ে লোকদের বলবে, ‘তিনি মৃত্যু থেকে বেঁচে উঠেছেন।’ তাহলে প্রথম ছলনার চেয়ে শেষ ছলনাটা আরও খারাপ হবে।” (মথি ২৭:৬৪)
  6. “ফেরেশতা স্ত্রীলোকদের বললেন, “তোমরা ভয় কোরো না, কারণ আমি জানি, যাঁকে ক্রুশের উপর হত্যা করা হয়েছিল তোমরা সেই ঈসাকে খুঁজছ।” (মথি ২৮:৫)
  7. “তোমরা তাড়াতাড়ি গিয়ে তাঁর সাহাবীদের বল তিনি মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে উঠেছেন এবং তাদের আগে গালীলে যাচ্ছেন। তারা তাঁকে সেখানেই দেখতে পাবে। দেখ, কথাটা আমি তোমাদের জানিয়ে দিলাম।” (মথি ২৮:৭)
  8. “পরে পাহাড় থেকে নেমে আসবার সময় ঈসা তাঁদের হুকুম দিলেন, “তোমরা যা দেখলে তা ইব্‌নে-আদম মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে না ওঠা পর্যন্ত কাউকে বোলো না।” (মার্ক ৯:৯)
  9. “তিনি বললেন, “দেখ, আমরা জেরুজালেমে যাচ্ছি। সেখানে ইব্‌ন্তেআদমকে প্রধান ইমামদের ও আলেমদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হবে। তাঁরা তাঁর বিচার করে তাঁকে মৃত্যুর উপযুক্ত বলে স্থির করবেন এবং অ-ইহুদীদের হাতে দেবেন।” (মার্ক ১০:৩৩)
  10. “মনে রেখো, ইব্‌নে-আদম সেবা পেতে আসেন নি বরং সেবা করতে এসেছেন এবং অনেক লোকের মুক্তির মূল্য হিসাবে তাদের প্রাণের পরিবর্তে নিজের প্রাণ দিতে এসেছেন।” (মার্ক ১০:৪৫)
  11. “যে সেনাপতি ঈসার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল সে ঈসাকে এইভাবে মারা যেতে দেখে বলল, “সত্যিই ইনি ইব্‌নুল্লাহ্ ছিলেন।” (মার্ক ১৫:৩৯)
  12. “বেলা তিনটার সময় ঈসা জোরে চিত্কার করে বললেন, “এলোই, এলোই, লামা শবক্তানী,” অর্থাৎ “আল্লাহ্ আমার, আল্লাহ্ আমার, কেন তুমি আমাকে ত্যাগ করেছ?”

Is Salvation through Grace or Works?

Frequently Asked Questions on Prayer

کیسے یسوع کے پیروکار دُعا مانگتے تھے؟

کیسے یسوع کے پیروکار دُعا مانگتے تھے؟

یسوع کے حقیقی شاگرد دُعا کرنے والے لوگ تھے۔ یسوع نے اپنے شاگردوں کو کوئی رسمی نماز نہیں سکھائی، بلکہ اُس نے خدا کے ساتھ دُعا میں وقت کے طویل دورانیے گزارے۔ دُعا پر یسوع کی بنیادی تعلیم میں اِس بات پر زور دیا گیا ہے کہ دُعا دِل سے کی جانی چاہئے:

مسیحیت میں دُعا کیسے کی جاتی ہے؟ — سی۔ ایس۔ ، شام

میرے شامی دوست، آپ نے ایک اہم سوال پوچھا ہے۔ سب سے پہلے، میں کہنا چاہوں گا کہ میں نے ہمیشہ دُعا میں مسلمانو ں کی سپردگی کو سراہا ہے۔ سچے مسیحی بھی یقیناً دُعا کرنے والے لوگ ہیں۔

عیسیٰ مسیح کے بارے میں انجیل مُقدس جس ایک انتہائی اہم بات کاذکر کرتی ہے وہ اُن کی دعائیہ زندگی ہے۔ اُنہوں نے اکثر اللہ کے ساتھ دُعا کرنے میں طویل وقت گزارا۔ شاگردوں نے اِسے دیکھا۔ اُس کی مثال کی پیروی کرنے کے لئے ایک دن اُنہوں نے اُس سے کہا ”اے خداوند ہمیں دُعا کرنا سکھا۔“

عیسیٰ مسیح نے تب اُنہیں سچی دُعا کرنے کا ایک نمونہ دیا۔

آپ نے فرمایا ”پس تم اِس طرح دُعا کیا کرو کہ اے ہمارے باپ!

Why Do You Criticize Zakir Naik?