ঘরে রক্ত ছিটানো
বাইবেলের বৈজ্ঞানিক
পারলে এমন বৈজ্ঞানিক প্রথা আল কোরআন থেকে দেখাক“তখন বাড়ীটিকে পবিএ করার জন্য যাজক অবশ্যই দুটি পাখি- এক খণ্ড এরসকাঠ- এক টুকরো লাল কাপড় এবং একটি এসোব গাছ নেবে| (৫০) মাটির বড় পাত্রে জলের মধ্যে যাজক একটি পাখীকে হত্যা করবে| (৫১) তারপর যাজক এরসকাঠ- এসোব গাছ- লাল কাপড়ের খণ্ড ও জীবন্ত পাখীটিকে নেবে এবং জলের মধ্যে হত্যা করা পাখীর রক্তে যাজক ঐসব জিনিস ডোবাবে| এরপর যাজক সাতবার সেই রক্ত বাড়ীটির ওপর ছিটিয়ে দেবে| (৫২) যাজক ঐ সব জিনিস ব্যবহার করে বাড়ীটিকে এইভাবে পবিত্র করবে| (বাইবেল, লেবীয় ১৪:৪৯-৫২)
#Medical_Science নিয়ে যার বিন্দু পরিমান Common Sense আছে,সেও জানে এই ভাবে রক্ত ছিটালে,জীবাণু সৃষ্ট হবে।। কিন্তু বাইবেল ঈশ্বর এটা জানেন না।।।
একই ভাবে হাদিসের কিছু চিকিৎসার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা প্রশ্ন করা যেত:
“নবীজী বলেছেন, ‘যদি একটি মাছি কারও পেয়ালার মধ্যে পরে, সেটাকে ডুবে দেওয়া উচিত, কারণ মাছির একটি পাখার মধ্যে রোগ আছে এবং অন্য পাখার মধ্যে সেটার ঔষুধ আছে।'”(সহীহ বুখারি, ৪র্থ খণ্ড, বুক ৫৪, #৫৩৭)
“মদীনার আবহাওয়া কিছু লোকদের মানায় নি তাই নবীজী তাদের উটের প্রসাব পান করতে বলেছে ঔষুধ হিসেবে।”(সহীহ বুখারি,৭ম খণ্ড, বুক ৭১, #৫৯০)
“আমি আল্লাহর রাসূলকে বলতে শুনেছি, “কালোজিরার মধ্যে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের জন্য সুস্থতা আছে।” (সহীহ বুখারি, ৭ম খণ্ড, বুক ৭১, #৫৯২)
লেবীয় ১৪:৪৯-৫৩ আয়াতে যে রীতির কথা বলা হয়, সেটা আসলে ঘর জীবাণুমুক্ত করার কোন পদ্ধতি নয় বরং সেটা জীবাণুমুক্ত করার পরবর্তী একটি অনুষ্ঠান, সেটা পরিস্কার হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার জন্য। তখন একটু রক্ত ছিটিয়ে গেলে সমস্যা কি? যে কোনো কুরবানির সময়ে কিছু রক্ত ছড়িয়ে যায়, এবং পরে সেটা অবশ্যই পরিস্কার করা হয়। জীবাণুর নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আসলে আগের আয়াতে বলা হয়েহে:
“তবে সেই ঘরটা লেপে দেওয়ার পরে ইমাম তা পরীক্ষা করতে এসে যদি দেখে ছাত্লা ছড়িয়ে পড়ে নি তাহলে ঘরটা সে পাক-সাফ বলে ঘোষণা করবে, কারণ সেই ঘরটা আর ছাত্লা-ধরা অবস্থায় নেই।” (লেবীয় ১৪:৪৮)
এই পদ্ধতির মধ্যে অবৈজ্ঞানিক কিছু নেই; একটি ঘরে ছাৎলা থাকলে সেটা লেপে দিলে নিয়ন্ত্রণ হতে পারে।
কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে আমরা শুনতে চাই! নিচের ফর্ম দিয়ে যোগাযোগ করুন: