আলাদা জলরাশি হলো কি করে?

“পরে ঈশ্বর বললেন, আকাশমন্ডলের নীচস্থ সমস্ত জল এক স্থানে একত্রিত হোক আর স্থল প্রকাশিত হোক। তাতে সেরূপ হলো। তখন স্থলের নাম ভূমি এবং জলরাশির নাম সমুদ্র রাখলেন।” (আদিপুস্তক ১:৯-১০)। যদি তা ই হয় – তাহলে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে আলাদা আলাদা জলরাশি হলো কি করে ?

ঈসা উদ্ধৃতিতে যোগ ও বাদ দিতেন

বাইবেলের Satanic Verse এবং ভণ্ড মাসিহ =================================. আল কুরআন থেকে Satanic Verse বের করতে আর মুসলিমদের ঈমান নষ্ট করার জন্য খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারকরা কী প্রাণান্তকর প্রচেষ্টাটাই না চালায়।

তাই? সেটা আসলে বেশি প্রচলিত পেয়েছে মুসলমান সম্প্রদায়ের একজনের প্রচেষ্টার মাধ্যমে – সালমান রুশদি। সেট্যানিক ভার্স নিয়ে আমার বেশি ইন্টারেস্ট নেই।

কিন্তু তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেল ভালোমত পর্যবেক্ষণ করলে চাঞ্চল্যকর কিছু তথ্য বেরিয়ে আসে!

গীতসংহিতার লেখক

গীতসংহিতা পুস্তকটির লেখক কারা?দাউদ ও সলোমন এর লেখক এমন কোন ঐতিহাসিক প্রমাণ আছে?

গীতসংহিতা পুস্তকের লেখক মূলত দাউদ (৭৬টি), আসফ (১২টি), কারুনের বংশের (১২টি), মূসা (১টি), ইষ্রাহীয় এথন (১টি), ইষ্রাহীয় হেমন (১টি), ও অন্যান্য নামহীন ৪৬টি। সোলায়মান জবুরের কিছু লিখেননি; তিনি মেসাল কিতাব লিখেছেন। ঐতিহাসিক প্রমাণ বলতে ডেড সি স্ক্রোলের আগে কেউ কেউ মনে করতো যে সেই লেখকের নামগুলো হয়তো আগে মূলে ছিল না, কিন্তু ডেড সি স্ক্রোলে প্রমাণ হলো যে জবুর শরিফের সেই নাম দিয়ে আখ্যায়িত ছিল প্রথম থেকেই। দাউদ যে সেই জবুর শরীফের বেশির ভাগ কাওয়ালী লিখেছে সেটা ঈসা মসীহ বলেছে, কোরআনও বলেছে, এবং এর বিপরীতে এরা কিছু বলেন নি, তাই আমরা যদি তাদের কথা বিশ্বাস করি তাহলে জবুর শরিফের সততাও বিশ্বাস করতে হয়।

খৃষ্টান ধর্মের পাপমোচন বিশ্বাস

খৃষ্টান ধর্মের পাপমোচন বিশ্বাস ও তার অসারতার প্রমাণ ৷

ধারণাঃ– খৃষ্টানধর্মের অন্যতম একটি গুরুত্ব পূর্ণ বিশ্বাস হলো, প্রায়শ্চিত্তে বিশ্বাস বা পাপ মোচন বিশ্বাস এই বিশ্বাসটাকে খৃষ্টান ধর্মের প্রাণ বলা হয় । এ বিশ্বাসের সারকথা হলো, আদম ও হাওয়া আল্লাহ কর্তৃক নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে পাপ করেছিলেন। আর মানুষ যেহেতু তাদেরই বংশধর, তাই তাঁরা পাপী হওয়ার কারণে তাঁদের সন্তানগণ ও পাপী এবং কিয়ামত পর্যন্ত যতো মানুষ দুনিয়াতে আসবে, সবাই পাপী , এখন দুইটি বিষয় দেখা দিল।

১/ আল্লাহ ন্যায় বিচারক অপরাধী কে পাপের শাস্তি না দিলে?

পৃথিবীতে কি এক জনও খাঁটি খৃষ্টান আছে?

#পৃথিবীতে কি এক জনও খাঁটি খৃষ্টান আছে?

যীশুর বর্ণনা অনুযায়ী পৃথিবীতে এক জনও খাঁটি খৃষ্টান নাই ৷ কারণ যীশু বলেছেন তিনি যা করতে পারবেন; তার অনুসারীরাও সেই সকল কাজ করতে পারবেন ৷

“আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যে আমার ওপর বিশ্বাস রাখে, আমি যে কাজই করি না কেন, সেও তা করবে, বলতে কি সে এর থেকেও মহান মহান কাজ করবে, কারণ আমি পিতার কাছে যাচ্ছি৷” যোহন ১৪:১২<

১.

ইউনুসের চিহ্ন না কি ‘কোন চিহ্ন দেখানো হবে না’?

<blockquote class=”critic”><b>বাইবেলের_বৈপরিত্য </b>- ফরীশীদের যীশুর কাছে চিহ্ন চাওয়ার উত্তরের বর্ণনায় বৈপরিত্য – ভুলটি কার পবিত্র আত্নার না বাইবেল লেখকদের??✘যোনার চিহ্ন ছাড়া অন্য কোন চিহ্ন দেখানো হবেনা ৷ অর্থাৎ যোনার চিহ্ন দেখানো হবে ৷ (<a class=”intextreferencelink” href=”https://www.bible.com/bible/95/MAT.16.4-5.mbcl”>মথি ১৬:৪-৫</a>)✘ কোন চিহ্নই দেখানো হবে না 򐠠(<a class=”intextreferencelink” href=”https://www.bible.com/bible/95/MRK.8.11-13.mbcl”>মার্ক…

বাইবেলে জান্নাতি স্ত্রী

 

“বাইবেলে জান্নাতি হুর বা স্বর্গে স্ত্রী”

খ্রীষ্টানরা বলে মুসলিমরা জান্নাতে গেলে ৭২ হুর পাবে আর খ্রীষ্টানদের ক্ষেত্রে এমন নেই তার জন্য তারা বাইবেল থেকে প্রমাণ দেখায়।

যীশু বলেন “জেনে রাখো, পুনরুত্থানের পর লোকেরা বিয়ে করে না, বা তাদের বিয়েও দেওয়া হয় না, তারা বরং স্বর্গদূতদের মতো থাকে৷” রেফারেন্স- (মথি ২২:৩০)

এটা দেখিয়ে বলে তারা স্বর্গে বা জান্নাতে তাদের কোন বিবাহ হবে না অর্থাৎ কোন হুর নেই কিন্তু এই কথাটা যীশু কেন বলেছিল?…

বাইবেলে থাকার মাপকাঠি

সমালোচকের এই মতামত দিয়েছে:

Dead Sea Scroll যদি এতই “সহীহ” হয়, তাহলে ওখানে যেসব বই আছে, এর সবগুলো বাইবেলে নাই কেন? ওখানকার book of Enoch, book of Jubilees এগুলো এখনকার বাইবেলে নাই কেন?

এই লেখক সম্ভবত বুঝতে পারেন নি যে ডেড সি স্ক্রল একটি বই না বরং একটি গুহার মধ্যে বই (স্ক্রল) এর ভাণ্ডার। প্রাচীনকালে স্ক্রলের দৈর্ঘ্যের সীমাবদ্ধতার কারণে পুরো পুরাতন নিয়ম একটি স্ক্রলে লেখা যেতো না, বরং ~২০ আলাদা স্ক্রলে লেখা হতো। পিরাতন নিয়মের স্ক্রলের পাশাপাশি অবশ্য অন্য সাহিত্য ও ধর্মীয় লেখালেখি ছিল, তাতে সমস্যা কি?…

জাগো খ্রীষ্টান জাগো-১১

মথি বলেন (১:১৭) এভাবে ইব্রাহিম থেকে দাউদ পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ; দাউদ থেকে ব্যাবিলনে বন্দী করে নিয়ে যাবার সময় পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ; ব্যাবিলনে বন্দী হবার পর থেকে মসীহ পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ।

এখানে দুটি সুনিশ্চিত ও প্রমাণিত অসত্য তথ্য বিদ্যমান:

প্রথমত, এখানে বলা হলো: যীশুর বংশতালিকা তিন অংশে বিভক্ত, প্রত্যেক অংশে ১৪ পুরুষ, তাহলে মোট ৪২ পুরুষ। এ কথাটি সুস্পষ্ট ভুল। মথির ১:১-১৭-র বংশ তালিকায় যীশু থেকে আবরাহাম পর্যন্ত ৪২ পুরুষ নয়, বরং ৪১ পুরুষের উল্লেখ রয়েছে। যে কোনো পাঠক গণনা করলেই তা জানতে পারবেন।

বংশতালিকায় কোথাও ৪২ পুরুষ বলা হয়নি – যা বলা হয়েছে সেটা সত্য:

“এইভাবে ইব্রাহিম থেকে দাউদ পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ…”( ১.

ঈশ্বরের আত্মা জলরাশির উপর ভেসে বেড়াচ্ছিল?

অন্ধকারে আবৃত ছিল জলরাশি আর ঈশ্বরের আত্মা সেই জলরাশির উপর দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল| আদিপুস্তক 1 :2➡ঈশ্বরের আত্মা জলরাশির উপর ভেসে বেড়াচ্ছিল মানে কি? এই জল কখন এল, কখন তৈরী করলো এই বিষয়ে তো কিছু বলা নাই এটা একটু ব্যাখ্যা করুন তো

অন্য অনুবাদে:

“দুনিয়ার উপরটা তখনও কোন বিশেষ আকার পায় নি, আর তার মধ্যে জীবন্ত কিছুই ছিল না; তার উপরে ছিল অন্ধকারে ঢাকা গভীর পানি। আল্লাহর রূহ্ সেই পানির উপরে চলাফেরা করছিলেন।”(পয়দায়েশ ১:২)

আপনার প্রশ্নের উত্তর হল আগের আয়াতে – “সৃষ্টির শুরুতেই আল্লাহ্ আসমান ও জমীন সৃষ্টি করলেন।” (পয়দায়েশ ১:১)। আল্লাহ কীভাবে সেই পানি তৈরি করলেন সেটা বলা নেই।

আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন, আলো ভাল| তখন ঈশ্বর অন্ধকার থেকে আলোকে পৃথক করলেন| (আদিপুস্তক 1 :4)
➡আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন আলো ভালো মানে কি?