“কিতাবুল মোকাদ্দস কি অবৈজ্ঞানিক নয়?”
“কিতাবুল মোকাদ্দস কি অবৈজ্ঞানিক নয়?”
কিছু কিছু মুসলমান এবং খ্রীষ্টান এই নিয়ে তর্কাতর্কি করে যে কার ধর্মগ্রন্থ আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে বেশী ভাল মিলে। অবশ্য আমরা জানি যে আসমানী কিতাবের লেখক আবার পৃথিবীর স্রষ্টা, তাই সেগুলোর মধ্যে মিল থাকার কথা। কিন্তু কিতাবুল মোকাদ্দস এবং কোরআন উভয় গ্রন্থ নিয়ে কিছু বৈজ্ঞানিক জটিলতা আছে। আসলে নাস্তিক বৈজ্ঞানিকদের কাছে সবচেয়ে কঠিন বিষয়গুলো উভয় কিতাবে আছে—
- কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দসে অলৌকিক ঘটনার ইতিহাস
- হযরত নূহের ৯৫০ বছর বেঁচে থাকা
- ঈসা মসীহ্র বিনা পিতা জন্ম
- ঈসা মসীহ্ মৃতদের জীবিত করে তোলা
- ঈসা মসীহ্ জন্মান্ধদের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেওয়া
- ছয় দিনে পৃথিবীর সৃষ্টি
যারা সৎ ঈমানদার তারা এই জটিলতাগুলো অস্বীকার করে না কিন্তু নম্রভাবে যুক্তিসঙ্গত উত্তর খঁজে, এবং সেই উত্তরগুলো খুঁজে পাওয়া যায়। এই লেখাগুলোতে কিতাবুল মোকাদ্দসের উপর সমালোচকদের এক একটা আপত্তির উত্তর দেওয়া হয়।
বিজ্ঞান এবং ঈমানের সম্পর্ক নিয়ে আরও পড়তে চাইলে “বুকাইলিবাদ পেরিয়ে: বিজ্ঞান, কিতাব ও ঈমান” বইটি সংগ্রহ করুন।
কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে আমরা শুনতে চাই! নিচের ফর্ম দিয়ে যোগাযোগ করুন:
Enable javascript in your browser if this form does not load.
Leave a Reply